বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে ঘৃরনই নদী প্রবাহমান। জানা যায় নদী টি আদিকালে আনেক খরস্রোতা নদী হিসাবে পরিচিত ছিল। তবে বর্তমানে নদীটি মৃত প্রায়। বর্ষাকালে নদীর পানি উছলিয়ে দুই ধার প্লাবিত করে পলি ফেলে কৃষকের জমির উর্বরতা বৃদ্ধি করে থাকে। তাই নদীটি কৃষকের সেচের সুবিধা যেমন করে দিয়েছে তেমনি জমির উর্বরতা বৃদ্ধি করতেও অগ্রনী ভূমিকা পালন করে আসছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস