Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রখ্যাত ব্যক্তি

ক্রমিক নং

নাম

কি কারনে বিখ্যত

জনাব মো: আনিছুল হক চৌধুরী

জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব

জনাব আব্দুল হালিম

বীর মুক্তিযোদ্ধা

 

জনাব মো: মজিবুর রহমানবীর মুক্তিযোদ্ধা
জনাব লুৎফর রহমানবীর মুক্তিযোদ্ধা

 

আনিছুল হক চৌধুর

 বদরগঞ্জ উপজেলাধীন  লালবাড়ী চৌধুরী বংশে ১৯৩২সাল। ১৯৪৮ সালে ছাত্র রাজনীতি থেকে রাজনীতি অঙ্গনে প্রবেশ। সুদীর্ঘ ৫৩বছর আগে রাজনীতিতে ওইযে তার পথ চলা শুরু হয়েছে  তা চলছে আজ ২০০১ সালেও । বলতে গেলে, রাজনীতি তার জীবন । রাজনীতিই তার সাধনা ।

এ-জি-এস কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ ১৯৪৮-৪৯। ১৯৫৪ সালে রংপুর জেলা আওয়ামিলীগ মুসলিমলীগের সদস্য। ১৯৯৩ সালে রংপুর জেলা আওয়ামীলিগের সভাপতি। ১৯৬২,১৯৬৫,১৯৭৩,১৯৮৬,এবং ১৯৯৬(উপনির্বাচন)সহ মোট পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পাকিসত্মান আমলে মুসলিমলীগ থেকে দুইবার এম.পি এ নির্বাচিত বাংলাদেশ আমলে তিনবার সংসদ সদস্য হন আওয়ামিলীগ থেকে ।

অতি সাধাসিধা জীবনযাপনকরী এইপ্রবিণ নেতার কাঙ্খিত স্বপ্ন বামত্মবে রূপ লাভ কওে ২ শে ডিসেম্বও ১৯৯৯সালে ।ওইদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মন্ত্রীসভায় যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী হন। ১৩ই জুন ২০০১ সাল পর্যমত্ম মন্ত্রী ছিলেন । ওই তারিখে আওয়ামিলীগ সরকারের পাঁচ বছর পুর্ণ হলে সমসত্ম মন্ত্রীদের সঙ্গে তিনি ও পদত্যাগ করেন।চৌধুরী সাহেবেই বদরগঞ্জে প্রথম মন্ত্রী । তার প্রচেষ্টায় বদরগঞ্জ পৌরসভা, N.W.D.(Nation Wide Dialing) টেলিফোন সিস্টেম চালু হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং রাসত্মাঘাটেরও যথেষ্ট উন্নতি হয়।

জামাল উদ্দিন শাহ(১৮৫৩খ্রিঃ)ঃ

উনবিংশ শতাব্দীতে উত্তরবঙ্গেও নামকরা কবি জামালউদ্দিন শাহ্ ছিলেন লালবাড়ি (বলবত্ন) পরগণাধীন ঘিরলাই গ্রামের বাসিন্দা। এই গ্রামটা তৎকালিন হাবড়া (পার্বতীপুর) থানার অত্নর্গত ছিলো। তাই দিনাজপুরের মানুষের দাবী,জামালউদ্দিন শাহ্ তাদের কবি । তাদেও গেীরবের ধন। কথাটা মিথ্যা নয়,কিত্নু এর পরে ও কথা আছে । পার্বতীপুর থানাআর বদরগঞ্জ থানার মাঝখান দিয়ে আকা-বাকা পথে বয়ে চলেছে ঘৃলা্ই (করতোয়া) নদী ।এপাওে বদরগঞ্জ,আর ওপারে পার্বতীপুর ।আর এটাও সত্য ঘৃলাই গ্রামের মানুষের যাতায়াত, ব্যাবসাুবানিজ্য লোখাপড়া পলাফেরা  সবই বদরগঞ্জে এর আগে নামে দিনাজপুরের আধিবাসি ছিলেন কিন্তু  রংপুরের আলো- বাতাস এদের প্রান  -তাই মানুষ ও দাবী করেন,প্রেমর ত্ন,-এর কবি জামালউদ্দিন শাহ্ তাদেও আদরের ধন। তার চেয়ে বড় সত্য ঘিরলাই গ্রাম আজ বদরগঞ্জ উপজেলাধীন । ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা থেকে প্রেমরত্ন  প্রকাশিত হয়। উক্ত প্রন্থেও  এস্থানে স্বীয় পিতার পরিচয় দিতে গিয়ে তিনি লিখেছেনঃ

’’পিতা মোরে প্রভুপ্রেমেী,  চিরস্থায়ী ধামে নামী,

এসংসার অস্থায়ী জানিনা।

মুন্শি কাদেরুললা নাম,  বিদ্যাসিন্ধু গুনধাম

ওরফে মুহাম্মদ মুছা মিঞা ।

এই মুছা মিঞা আর কেউ নন , তিনি হলেন মুসা শাহ্ ফকির ,যিনি মহাবিল্পবী  ফকির মজনু শাহের সহোদর এবং নবাব নুরুদ্দিন মুহাম্মদ জঙ্গের বক্শী  (সেনাধ্যক্ষ)